- বাংলাদেশের প্রথম প্রধান মন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমেদ যিনি গাজীপুর এর সন্তান।
- মুক্তিযোদ্ধ প্রথম শুরু হয় আমাদের গাজীপুর চৌরাস্তা থেকে ১৯ই মার্চ বর্তমান মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজামেল হক এর নেতৃত্বে।
- গাজীপুরের সিটি কর্পোরেশন সর্ববৃহতৎ সিটি কর্পোরেশন।
- মুসলমানদের সবচেয়ে বড় দ্বিতীয় জামায়েত ইজতেমা আমাদের গাজীপুরেই। বাংলাদেশের প্রথম এটর্ণী জেনারেল আমাদের গাজীপুরের।
- নৌ বাহিনীর প্রধান এবং বিমান বাহিনীর প্রধান ( সাবেক) তাও আমাদের গাজীপুরের।
- গাজীপুর থেকে ৮ কিলোমিটার উত্তরে অবস্থিত ভাওয়াল জাতীয় উদ্যান, যেটি আয়তনের দিক থেকে সর্ববৃহতৎ।
- এছাড়াও আছে এশিয়া মহাদেশের মধ্য সর্ববৃহৎ বংঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক যা আমাদের গাজীপুরেই।
- জনপ্রিয় লেখক নাট্যকার কথা সাহিতি্যক হুমায়ন আহমদ এর নুহাস পল্লী আমাদের গাজীপুরেই অবস্থিত।
- তাছাড়া নাট্য অভিনেতা তৌকির আহমেদ এবং বিপাসা হায়াৎ এর নক্ষত্র বাড়ি যা ভিলাস বহুল ডাকবাংলো। তাছাড়া অসংখ্য সুটিং স্পটতো আসেই। একমাত্র গাজীপুরেই আছে ৫টি সরকারি পুর্নাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়। সবচেয়ে বড় বিশ্ববিদ্যালয় হল জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় এবং ইঞ্জিনিয়ারদের জন্য সবচেয় ভাল বিশ্ববিদ্যালয় হলো ডুয়েট আর বিদেশীদের জন্য আছে ইন্টারন্যাশনাল ইসলামিক ইউনিভার্সিটি, তাছাড়া আছে ওপেন ইউনিভার্সিটি, বঙ্গবন্ধু কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়। তাছাড়া প্রাইভেট ভার্সিটিতো আছেই।
- যেই অস্ত্র দিয়ে আমরা দেশ স্বাধীন করেছি সেই অস্ত্রের কারখানা আমাদের গাজীপুর। টাকায় কিনা হয়! টাকা দিয়ে নাকি বাঘের চোখও পাওয়া যায় আর সেই টাকার কারখানা আমাদের গাজীপুর।
- কৃষি আমাদের অর্থনৈতিক চাকা। জনসংখ্যা বাড়ছে কিন্তু আমাদের খাবারের ঘাড়তি নেই কারন কৃষি গবেষণার ইন্সটিটিউট এবং ধান গবেষণা ইন্সটিটিউট বামপার ফলন গবেষণায় নিয়জিত যা গাজীপুর অবস্থিত।
- বাংলাদেশের তুলা গবেষণা ইন্সটিটিউট গাজীপুরেই।
- আনছার একাডেমি তাও গাজীপুরে অবস্থিত।
- কাঁঠাল আমাদের জাতীয় ফল সেই কাঁঠাল এর সমাহার আমাদের গাজীপুর। পোশাকশিল্প আমাদের অহংকার। বাংলাদেশের বেশির ভাগ পোশাক কারখানা আমাদের গাজীপুরে অবস্থিত।
- বাংলাদেশে একমাত্র কিশোর উন্নয়ন কেন্দ্র এবং বৃদ্ধাশ্রম গাজীপুরেই।
- গাজীপুরেই কাশিমপুর কারাগার অবস্থিত।
- গাজীপুরে ভাওয়াল রাজবাড়ী যেটি এখন জেলা প্রশাসকের কার্যালয়।
- অসংখ্য নদীর সমাহারে মোখরিত আমাদের গাজীপুর, যা আমাদের গাজীপুর কে পর্যটন নগরী হিসেবে ভূষিত করেছে।
- উল্লেখ যোগ্য নদীগুলো- ব্রক্ষ্মপুত্র, শীতলক্ষ্যা, তুরাগ।
- গাজীপুর জেলা নিরক্ষর মুক্ত, সাক্ষরতা হার ১০০% গাজীপুর সুস্বাদু খাবারের জন্য বিক্ষত।
- রাজাবাড়ির রসমালাই, সুরমার ঘি, মুরগ পুলাও। শ্রীপুরের কাবাব, কাপাসিয়ার চমচম। টোকের নিরিবিলিতে ৭০ প্রকার ভর্তা ও ৪০ প্রকারের তরকারি পাওয়া যায়, মালাই, এবং ২০-২৫ পদ দিয়ে পান যা মাত্র ৫ টাকা। ঐতিহ্যবাহী সিংগুয়া বাজারের এর সিংগারা যা খেতে খুব সুস্বাদু এবং সস্তা এই যুগেও ১.৫০ টাকা পার পিছ। এছাড়াও তেতুল চা তো আছে প্রতিদিন দুরদুরান্ত থেকে বহু মানুষ সিংগারা খেতে আসে!! কি নাই আমাদের গাজীপুরে !
- লেখক@-- মাহফুজ আহমেদ সোহেল মোবাঃ ০১৭২০২২২২১০
- সার্বিক সহযোগিতায়@-- আনিসুজ্জামান সজীব মোবাঃ ০১৯২০৩০৫৬৯৬ হাবিব সবুজ মোবাঃ ০১৯৩৩৭৯৮০৯৬ এবং মাকসুদ সৌরভ মোবাঃ ০১৭৩৬২৯৯১২০
মঙ্গলবার, ১৭ মে, ২০১৬
আমাদের গাজীপুর
Similar Posts
গাজীপুরের কালিয়াকৈরে জন্ম উপমহাদেশের অন্যতম শেষ্ঠ বিজ্ঞানী ড. মেঘনাদ সাহা
Gazipur Circuit House | গাজীপুর সার্কিট হাউজ
আসুন জেনে নেই 'বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থার' মূল দায়িত্বে কারা!!
বাংলাদেশের ৬৪ জেলার নাম ও প্রতিষ্ঠা সাল
বংশী নদীর ইতিহাস | গাজীপুর
গাজীপুরের প্রত্নসামগ্রী প্রদর্শনের জন্য একটি মিউজিয়াম থাকা আবশ্যক!!
About Unknown
কোন মন্তব্য নেই:
Write comments